
মোঃ শফিয়ার য়ার রহমান,পাইকগাছা খুলনা প্রতিনিধি ”
দৈনিক কালের কণ্ঠের তালা উপজেলা প্রতিনিধি সাংবাদিক রোকনুজ্জামান টিপুকে প্রোকৌশলী কর্তৃক লাঞ্ছিত ও ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে ১০ দিনের কারাদণ্ড প্রদান করায় ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ ও দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেনপাইকগাছা রিপোর্টার্স ইউনিটি। বুধবার সন্ধ্যায় পাইকগাছা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি দৈনিক সকালের সময় ও দৈনিক খুলনা প্রতিদিনের উপজেলা প্রতিনিধি শেখ সেকেন্দার আলী’র সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় পেশাগত দায়িত্ব পালনে অসহযোগিতা ও কারাদণ্ড দেওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করে বক্তব্য রাখেন, পাইকগাছা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক,দৈনিক প্রতিদিনের বাংলাদেশ,ও প্রতিদিনের সংবাদ পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি মোঃ ফসিয়ার রহমান,সিনিয়র সাংবাদিক দৈনিক যুগান্তর ও দৈনিক লোক সমাজের জিএম মিজানুর রহমান, দৈনিক কালবেলা ও আরটিভি’র মোঃ আসাদুল ইসলাম, দৈনিক নওরোজ ও দৈনিক আজকের কন্ঠস্বরের মোঃ জিয়াউদ্দিন নায়েব, দৈনিক সংগ্রাম ও সোনার বাংলা’র মোঃ ফিরোজ আহমেদ, দৈনিক ঢাকা প্রতিদিন ও সংযোগ প্রতিদিনের মানছুর রহমান জাহিদ, দৈনিক দিনকালের স্টাফ রিপোর্টার ও রাজধানী টিভির রাবিদ মাহমুদ চঞ্চল, এশিয়ান টিভির আক্তারুজ্জামান লিটন, চ্যানেল এস’র জাহাঙ্গীর আলম মুকুল, দৈনিক অনির্বাণে’র হাফিজুর রহমান রিন্টু, প্রতিদিনের কথা ও পিকে টিভি’র মাজহারুল ইসলাম, দৈনিক চৌকস ও দৈনিক সাতক্ষীরা সকালের কাজী সোহাগ ও দৈনিক রুপবানীর শফিয়ার রহমান, দৈনিক দেশ বুলেটিনের মোঃ আনোয়ারুল ইসলাম, দৈনিক ঢাকার ডাকের জহুরুল হক, প্রমুখ। সভায় সাংবাদিক বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে প্রশ্ন বিদ্ধ করতে সাংবাদিক রোকনুজ্জামান টিপুকে লাঞ্চিত করার পাশাপাশি কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। অবিলম্বে দোষীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানানো হয়। উল্লেখ্য ২২ এপ্রিল তালা উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন তৈরীর কাজে অনিয়ম দুর্ণীতির তথ্য সংগ্রহ করতে যায় সাংবাদিক রোকনুজ্জামান টিপু। এ সময় তালা উপজেলা প্রকৌশল অধিদপ্তরের উপ-সহকারী প্রকৌশলী এম এম মামুন আলম তথ্য দিতে অস্বীকার করায় সাংবাদিকের সাথে কথাকাটি হয়। এক পর্যায়ে উভয়ের মধ্যে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে মারামারির রুপ নেয়। তালা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উপস্থিত হয়ে সাংবাদিক রোকনুজ্জামান টিপুকে কে ১০ দিনের সাজা প্রদান করেন।সাবাদিক টিপু সুলতান বলেন, কাজের মান খারাপ হচ্ছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে আমি সেখানে তথ্য সংগ্রহ করতে যাই। এসময় উপ-সহকারী প্রকৌশলী এম এম মামুন আলম আমাকে কোনো প্রকার সহযোগীতা না করে কাছে থাকা ছাতা দিয়ে মারতে শুরু করে। আমি তাকে প্রতিরোধ করতে গেলে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।